শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
মাইক্রোপ্যাথ ক্লিনিকে ডা: শারমিন সুলতানার সিজারে নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যু

মাইক্রোপ্যাথ ক্লিনিকে ডা: শারমিন সুলতানার সিজারে নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যু

মাইক্রোপ্যাথ ক্লিনিকে ডা: শারমিন সুলতানার সিজারে নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যু
মাইক্রোপ্যাথ ক্লিনিকে ডা: শারমিন সুলতানার সিজারে নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক: রাজশাহী নগরীর লক্ষীপুরের মাইক্রোপ্যাথ ক্লিনিকে সিজার করাতে গিয়ে চিকিৎসকের অবহেলায় নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এর পরে ওই ক্লিনিকের চিকিৎসক, নার্সসহ মালিক পক্ষ পালিয়ে গেছে। ঘটনার পরে ক্লিনিকে ব্যাপক উত্তেজনা বিরাজ করছে।

মৃত প্রস্তুতি সুখী খাতুনের স্বামী স্বপন ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে তার স্ত্রী সুখী খাতুনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে মাইক্রোপ্যাথ ক্লিনিকের দালালরা ওই প্রসূতিকে সিজার করানো কথা বলে ভাগিয়ে নিয়ে যায় মাইক্রোপ্যাথ ক্লিনিকে। তারপর থেকে প্রসূতিকে ক্লিনিকের মেঝেতে রাখা হয়। এরপর আজ শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে প্রসূতি সুখীর সিজার করা হয়।

সিজার করেন গাইনি ও প্রসূতি চিকিৎসক শারমিন সুলতানা। কিন্তু সিজারের পরে প্রসূতির অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়। এতে সুখীর মৃত্যু হয়। এমনকি শিশুটিও অযত্নে মারা যায়। ঘটনার পরে চিকিৎসক শারমিন সুলতানা ক্লিনিক ছেড়ে পালিয়ে যান। একই সঙ্গে ওই ক্লিনিকের মালিকসহ নার্সরা পালিয়ে যান। পরে ক্লিনিকের ম্যানেজার বিষয়টিকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য মৃত প্রসূতির পরিবারকে চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। এনিয়ে প্রসূতির পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।

তবে মাইক্রোপ্যাথ ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।

বিষয়টি নিয়ে নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি মাজহারুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, কোন অভিযোগ পায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply